জিমেইলের নিরাপত্তায় যা করতেই হবে

জিমেইলের নিরাপত্তায় যা করতেই হবে

হ্যাকাররা প্রথমেই পাসওয়ার্ড দিয়েই কোথায় ঢোকার চেষ্টা করে। আপনার পাসওয়ার্ড শক্তিশালী না হলে এটি হ্যাকারদের জন্য একদম ডালভাত। তাই জিমেইলে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।

13925320_931062833671374_2150733992390824802_n

পাসওয়ার্ডে নম্বর, ক্যাপিটাল অক্ষর ও বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। যেমন- asBf***$19kal

পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় আরও যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে তা এই টিউটোরিয়াল থেকে দেখে নেওয়া যেতে পারে।

এ ছাড়া একই পাসওয়ার্ড একধিক  জায়গায় ব্যবহার করা উচিত নয়। একই সঙ্গে প্রতিমাসে অন্তত একবার করে পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের চেষ্টা করতে হবে।

টু স্টেপ ভেরিফিকেশন
ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই জিমেইলে যুক্ত করা হয়েছে ‘টু স্টেপ ভেরিফিকেশন’ ফিচার। এ নিরাপত্তা ফিচার ব্যবহারকালে মেইলে প্রতিবার লইগনের সময় মোবাইল নম্বরে একটি কোড পাঠানো হয়। সেই কোডটি দিলেই জিমেইলে মেইল প্রবেশ করা যায়।

অ্যাকাউন্টের অধিক নিরাপত্তার জন্য জিমেইল আইডির সেটিংস গিয়ে অপশনটি অন করা যাবে।

জিমেইলের নিরাপত্তায় যা করতেই হবে

অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা অপশন আপডেট রাখা
অন্য কোনো ডিভাইস থেকে আপনার জিমেইল আইডি ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা তা জিমেইলের সেটিংস থেকে দেখা যাবে। নিরাপত্তামূলক এমন বিভিন্ন অপশনও রয়েছে।

কেউ আপনার আইডিতে গোপনে লগইন করছে তাহলে ‘Device activity & notifications’ অপশন থেকে তা দেখে নেওয়া যাবে।

এ ঠিকানায় গিয়ে google.com/settings/security নিরাপত্তার বিভিন্ন অপশন আপডেট করে নেওয়া যাবে।

এ ক্ষেত্রে ফোন নম্বর, রিকভারি মেইল আইডি ইত্যাদি পরিবর্তন করে নেওয়া ও চেক করা যাবে।

পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার না করা
হোটেল বা কোনো কফি শপে কিংবা স্টেশনসহ বিভিন্ন পাবলিক প্লেসের বিনামূল্যের ওয়াই-ফাই সুবিধা নিয়ে জিমেইল খোলা উচিত নয়। কারণ এসব ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক থেকে হ্যাকাররা সহজেই আপনার মেইলের তথ্য চুরি করতে পারে।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment